লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি -লক্ষ্মীপুর শহরের পুরাতন শহীদ মিনার এলাকায় ও সদর উপজেলার মিছাহাট খোলা এলাকায় পুলিশ ও সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। এসময় পুলিশের গুলিতে যুবলীগ নেতা মো. শাহহাজান গুলিবিদ্ধ হয়। তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার বিকেলে। পুলিশ জানায়, বিকেলে লক্ষ্মীপুর শহরের পুরতান শহীদ মিনার এলাকায় পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান মো. শাহজাহান ও তার বাহিনীর সন্ত্রাসীরা ওই এলাকায় একটি মদের আসরে বসে। এ খবর পেয়ে ডিবি পুলিশ ঘটসাস্থল এলে বাহিনীর সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়ে। এসময় পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের মধ্যে আধাঘন্টা ব্যাপী গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এসময় বাহিনী প্রধান বাংগাখাঁ ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক মো. শাহজাহান গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় আটক করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পুলিশ পাহারা ভর্তি করা হয়। এসময় পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্ত্রাসী আলতাফ হোসেন ও জামাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। লক্ষ্মীপুরের পুলিশ সুপার শাহ মিজান সাফিউর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের সাথে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ আত্মরক্ষার্থে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি করে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান শাহজাহানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শাহজাহানের বিরুদ্ধে হত্যা চাঁদাবাজিসহ ডজনখানিক মামলা রয়েছে। এদিকে সদর উপজেলার হাজিরপাড়া এলাকায় অপহৃত এক ছাত্রকে উদ্ধার করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গুলিবিনিময় হয়। জানা যায়, কফিল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সজিব হোসেনকে বিকেলে অস্ত্রের মুখে অপহরন করে নিয়ে যায় জেহাদ বাহিনীর সন্ত্রাসীরা। পরে সন্ত্রাসীরা সজিব হোসেনের পরিবারের কাছে মুক্তিপন হিসেবে দুই লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে। এ খবর পেয়ে দত্তপাড়া তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ সজিবকে উদ্ধারের জন্য একই উপজেলার মিছারহাট খোলা এলাকার হাটপুকুর নামক স্থানে অভিযানে যায়। এসময় সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়ে। পরে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুঁড়ে। পরে সন্ত্রাসীরা কলেজ ছাত্র সজিব হোসেনকে হাত-বা বেধে বাগানে রেখে পালিয়ে যায়। বাগান থেকে হাত-পা বাধা অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। এসময় পুলিশ অস্ত্র গুলিসহ তিনজনকে গ্রেআর করে।

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি -লক্ষ্মীপুর শহরের পুরাতন শহীদ মিনার এলাকায় ও সদর উপজেলার মিছাহাট খোলা এলাকায় পুলিশ ও সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। এসময় পুলিশের গুলিতে যুবলীগ নেতা মো. শাহহাজান গুলিবিদ্ধ হয়। তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার বিকেলে। পুলিশ জানায়, বিকেলে লক্ষ্মীপুর শহরের পুরতান শহীদ মিনার এলাকায় পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান মো. শাহজাহান ও তার বাহিনীর সন্ত্রাসীরা ওই এলাকায় একটি মদের আসরে বসে। এ খবর পেয়ে ডিবি পুলিশ ঘটসাস্থল এলে বাহিনীর সদস্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়ে। এসময় পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের মধ্যে আধাঘন্টা ব্যাপী গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এসময় বাহিনী প্রধান বাংগাখাঁ ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক মো. শাহজাহান গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় আটক করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পুলিশ পাহারা ভর্তি করা হয়। এসময় পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্ত্রাসী আলতাফ হোসেন ও জামাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। লক্ষ্মীপুরের পুলিশ সুপার শাহ মিজান সাফিউর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের সাথে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ আত্মরক্ষার্থে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি করে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান শাহজাহানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শাহজাহানের বিরুদ্ধে হত্যা চাঁদাবাজিসহ ডজনখানিক মামলা রয়েছে। এদিকে সদর উপজেলার হাজিরপাড়া এলাকায় অপহৃত এক ছাত্রকে উদ্ধার করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গুলিবিনিময় হয়। জানা যায়, কফিল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সজিব হোসেনকে বিকেলে অস্ত্রের মুখে অপহরন করে নিয়ে যায় জেহাদ বাহিনীর সন্ত্রাসীরা। পরে সন্ত্রাসীরা সজিব হোসেনের পরিবারের কাছে মুক্তিপন হিসেবে দুই লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে। এ খবর পেয়ে দত্তপাড়া তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ সজিবকে উদ্ধারের জন্য একই উপজেলার মিছারহাট খোলা এলাকার হাটপুকুর নামক স্থানে অভিযানে যায়। এসময় সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়ে। পরে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুঁড়ে। পরে সন্ত্রাসীরা কলেজ ছাত্র সজিব হোসেনকে হাত-বা বেধে বাগানে রেখে পালিয়ে যায়। বাগান থেকে হাত-পা বাধা অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। এসময় পুলিশ অস্ত্র গুলিসহ তিনজনকে গ্রেআর করে।